অন্ধকারের কথায় যে ঘুমিয়ে পড়েছিল
আন্তর্জালে সে লিখে রাখে ভালোবাসার গল্প।
টাইমলাইনের সাইনবোর্ডে কেউ
দুঃখনামা লিখে সুখ পায়
খুনসুটির মতোই অনেকটা।
লেখা থাকে মানুষেরা কে কোন্ পক্ষে নত
যে পক্ষই নিক, আস্তিক-নাস্তিক, পূজারি বা প্রার্থনা ওয়ালা,
ডান বা বাম, হতেই পারে।
সংশয়ে ত্রস্তদের কোনো পথই থাকে না,
তাদের দুচোখে ওড়ে ধোঁয়া।
কুয়াশার ভেতর নিজের পথে হেঁটে যাওয়া সহজ,
ভাঙা-গড়া যায় মাটির চেরাগ।
চেরাগের পূর্বসূরি মাটি দিয়ে গড়া ছিল বলে
তার কোনো দুঃখ নেই —
রোজ সন্ধ্যায় মা ঘরের বাইরে প্রদীপ জ্বালিয়ে নামাজে যেতেন,
বলতেন সন্ধ্যায় বাইরে আলো দিলে লক্ষী আসে দরজায় ...
কোনো তিথি দেখে লক্ষ্মী এসে
কখনো বসেছে কিনা জানি না, মায়ের মনে শান্তি ছিলো।
খুব ভালো লাগলো।
উত্তরমুছুন