কতটা দূরে দাঁড়িয়ে থাকে ছায়ার মতো নীল মৃত্যু
ঢেউরেখা মরে যায় আমার আর যাওয়া হলো না
প্রশ্নপত্রের সব চিহ্নগুলো জোগাড় করে তুলে রাখ
অহেতুক চাঁদ ওঠে তুমি ইচ্ছে করে ভাঙলে আধা
বংশের ভাঙাচোরা হরফগুলো কী সুন্দর সৌম্য —
সবকিছু ফেলে ঈশ্বরের কাছে চাই দ্রুত প্রসব বেদনা
প্রবসিত হোক জীবনের ভ্রান্ত-ভ্রূণসমূহ গ্রহণ পূর্বে
শীতের পান্ডুলিপি আঁচলে জড়িয়ে হেঁটে যাও তুমি
মানুষেরা ভুল ভুল মেঘে হাত মোছে প্রাত্যহিক বৃত্তে
প্রশ্নচিহ্নরা জেগে ওঠে মানুষের কাঁধে ছায়ার শরীরে
কাছের ভাষা
যেভাবেই হোক কেটে যদি দিতে পার কেটে দাও দাগ
নক্ষত্র খসে পড়া আকাশে দেখ একটুও লাগেনি তার
শুধু পৃথিবী কাঁপানো আলোর ঝিলিক কেটে দেয় স্বপ্ন
কেউ দেখে কেউ দেখে না কে কতটা আলো দেখলো
এগিয়ে আসছে কাঁটাতার দাগ বরাবর কার ভাগে কে
জটিল ভগ্নাংশ রোদ বোঝে না ছড়িয়ে পড়ে অন্তরাগে
অক্ষরের ঘুম ভাঙে কী শব্দে হবে উপযুক্ত অলংকার
দাঁড়কাকের নির্মম ভাষা আর টিনের চালে দাপাদাপি
আমাদের সভ্যতার কথা মনে করায় — মুখস্থ সংসারে
মানুষের কাছের ভাষা বড় কঠিন লাগে মাস্টারমশাই
কাছের ভাষা কবিতা টি আমার খুব ভালো লেগেছে।
উত্তরমুছুনকবিতা দুখানি খুবই সুন্দর।
উত্তরমুছুনDuti Kavita parlam. Katthin lagchhe.
উত্তরমুছুন