বাসি খবর বাসি লুচি সব ফুঁ দিলে ফুলে যাচ্ছে। প্রান্তিক পথ নীল অঞ্জন পরে হাজির। হাজার বছরের অতীত প্রেমিককে দাদাভাই বলে ডাকব কিনা এই প্রশ্নে বেশি বিব্রত ঝরাবকুলের দল। ছুরির ধারে লাগা বিরহ বিচ্ছেদ প্রাণ পেয়ে হংসকলনাদে জলে নেমে যায়। পোষা কচ্ছপের উজ্জ্বল চোখ বিবাহ বাসর থেকে তুলে নিয়ে গাছাগাছি দেশের মানুষের চোখে বসিয়েছি। এই আবিষ্কারের পর শামুকের দরজায় কেউ পিন সেঁটে দিয়ে গেছে। মাছের জলাধারে মেডেল চুবিয়ে রাখো বরনারী। ওরাই একদিন প্রেমিক টাইটানিক হবে।
আমানত ভেঙে খাই
খুব একটা দূর নয় তবু প্রতিটি বাক্যের শেষে একটা করে ধ্বংসস্তূপ বসাতে বাধ্য আমি। আমরা নয়, তোমরাও নয়। তাতে করে হারছে সর্বনামের দল। রাগে মুখ লালও হচ্ছে কালোও হচ্ছে। অবুঝপনা কচুরিপানা চাষ করে বিখ্যাত। বোর্ডে লেখার বিষয় :কন্দহারা লিঙ্গরা নাতিশীতোষ্ণ বায়ুমন্ডল পাবে না কখনো। আর তুষার বলয়ে সাতগুরু চম্পা ফুটেছে। জামাকাপড় বারবিকিউ উষ্ণতায় দাঁড়িয়ে। ঠিক তখনই বাংলো বাড়িটি পাছা উপুড় করে নগ্নতা স্নিগ্ধ করে তুলেছে। আহা চিরস্থায়ী চিরকাল ইঁদুরদের সুসময়।
পূর্বপুরুষদের মাংস
দৃশ্য ভাঙতে ভাঙতে প্রোটন নিউট্রনের দল ক্লান্ত। ভীষ্মের শরশয্যায় লেগে থাকা পোকারা রাজা হল মন্ত্রী হল এত যুগ পরে। বায়োকেমিক ওষুধের ইনকিউবেটরে যমজ সন্তানের লাইন। আর দুটি সদ্যোজাত ছানার নাড়ি কাটা ব্যর্থ করার অভিসন্ধি শেখাচ্ছেন পিতামহ ভীষ্ম। আমরা নিজেদের ক্রুশকাঠ হাড়িকাঠ সবই বয়ে নিয়ে যাই। ডাকিনী যোগিনীরা বৃক্ষের ডালপালা কড়মড় করে খাচ্ছে। তাদের হাড়মড়মড়ি ব্যারাম তবু সারছে না। বেতালময়ী কৃষ্ণচূড়ার বুক চিরে নীল অতলান্ত পেরিয়ে যাবে। শুধু তার কষাইগিরির চিহ্ন আকাশের দিকে তাকিয়ে।
যথোপযুক্ত লিখেছো, চিরকালের ইঁদুরদের এবার দুঃসময় ঘনিয়ে আসুক
উত্তরমুছুন