একদিন শৈব দুপুরে
এই সব ঈশ্বর বিশ্বাসীদের আসেপাশেই ঘুরি ফিরি তর্ক তুলি
প্রাচীন বিগ্রহ আর পাথরে খোদাই কিছু লিপির অদূরে পদ্মদিঘি, পাতার আড়ালে হয়তো মারণ দংশন তবু
গোলাপি কমলিকা এসবের ঊর্ধ্বে উঠে গলা বাড়িয়ে গান শোনে।
দোতারা ডুবকির সাথে জটাধারী শৈবের কিছু কথা বার্তা মনে মনে হয়তো হয়েছে। তেঁতুলের পাতায় কোনো চঞ্চলতা নেই তবে ইশারা ছিল ধারা বর্ষণের
অগ্নিকুন্ডের ধোঁয়া চিন্তাকে আচ্ছন্ন করার আগে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে পিঠ ভিজিয়ে নেয়া উচিৎ কি না হর বা হরি কেউই মীমাংসা করল না... গানের একটা ধর্ম আছে না!
ধর্মের নাম সঙ্গীত হলে অথবা কাব্য হলেও নষ্টামি চলতো? মানুষকে বিশ্বাস কী!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন