কৈবল্যদায়িনী ভালোবাসা
অবশেষে প্রায় সকলেই ঘোর সংসারী হয়ে যায়
কাচ্চাবাচ্চার টোল পড়া গালে পুনঃসংজ্ঞায়িত হয়
ভালোলাগার অধিবিদ্যক নিমজ্জন;
প্রশ্রয়হীন প্রত্নপ্রেম গুমরে গুমরে কাঁদে ঝা ঝা রোদ্দুরে
টিএসসির বাদামবিবর্জিত চৌচির সড়কদ্বীপে
কিংবা মাকড়সা প্রকৌশলীর দখলাধীন ক্রিকেট মাঠের পরিত্যক্ত প্রেস বক্সে;
অথবা বখে যাওয়া বিকেলে শ্যামলীর সন্নিকটে বোঘোরে ঘোরানো বেপথু বাইকের মাটিকামড়ানো হার্ডব্রেকে;
পঞ্চতন্ত্রের পাঁচন গোপালের ভাঁড়ামি কিংবা হোজ্জার বুজরুকির আখ্যানিক রূপান্তর লোকলোকান্তরে
পুনর্লিখিত হয় মহোদ্যমে;
অথচ , কোনো কোনো কৈবল্যদায়িনী ভালোবাসার রূপন্তরহীনতা অবাখ্যাত থেকে যায় লাচার লৌকিক রাশিতত্ত্বে...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন