দোল পরিক্রমা
মরা ডালে প্রথম সূর্য, চাঁদের মতো আটকে, প্রান্তজনের সখা যে পাখি, তার ডানারআলপনাতে
ধন্য হয়ে উঠছে হাওয়ার পিঠ। ফাগুনের ফাগুয়ায়
অস্ফুটে বেজে চলেছে কোমল ধৈবত...
রুকস্যাকের চেন টানতে টানতে প্রহর হেসে উঠল,
ওয়েটারদের জুলজুলে চোখে প্রাপ্তির নেশা,
শেষ গন্তব্যের শকট, মর্কট ঘোড়ার মতো হাজির।
এই কে আছো ! যাবো না বলে দাও।
ছুটির পরিক্রমা বাড়িয়ে নেবো। তুমি পাশে থেকো।
মরা ডালে লটকে থাকা চাঁদ,আমার শৈশব
বুকে আকড়ে দিব্বি বেতাল সেজেছে! আমি পিঠ
খুঁজে খুঁজে সারা। আমি বেতালের পিঠে চেপে
পেরিয়ে যেতে চাই সাত সমুদ্র তের নদীর পাড়,
যাত্রাপথ রাঙিয়ে রঙিন করে দিও !
মরা ডালে ক্ষণস্থায়ী অস্ত চন্দ্র-
সূর্যের দিকে ছুঁড়ে দিচ্ছে আবির ইশারা ,
নিবিড় স্তব্ধতা ভেঙে দু'একটা সুগন্ধি ফুল
কুঁড়ির পরাধীনতা ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইছে,
আর নূপুরের মতো ঝরছে শিশির ঝরোকা !
আজ আবার হৃদরঙে রাঙাবো তোমায়
তুমি পাশে থেকো।
হার্দিক শুভেচ্ছা জেনো। অনন্য সংখ্য প্রকাশের জন্য। তুমি ও মা ভালে থেকো।
উত্তরমুছুনঅনবদ্য লাগলো সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়-এর কবিতা। বাকিদের পড়বো। আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল এই অপূর্ব প্র্যাসের জন্য। আমার মনে হয় ই- ম্যাগাজিনই বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতির ভবিষ্যৎ।
উত্তরমুছুনসুন্দর কবিতা
উত্তরমুছুন