অবস্থাগুলো যেভাবে আসে
অভিধান ঘেঁটে কোনো শব্দ খুঁজে পাইনি, যা দিয়ে চাঁদের অন্য নামকরণ করতে পারবো। দেখিয়াছি উন্মত্ত পার্লামেন্টে ব্যবহৃত অতি উত্তেজনাময় শব্দ, যেসব উত্তেজনা লাচুং পাহাড়ের ঝর্নার সমার্থক শব্দ হতে পারে না। ভ্রমণ করিয়াছি মন্দির মসজিদ চার্চ ও গুরুদেবের আদেশ মত্ত হেরিটেজে। আমাকে কোনো উপাসনা কক্ষ ঝাউগাছও উপহার দিতে পারেনি। প্রকৃত ভালোবাসার পাশে যেভাবে প্রকৃত ভালোবাসা বসে থাকে, তেমন কোনো উচ্চারণ খুঁজে পাইনি রাজনৈতিক গ্রন্থে। সূর্যের প্রথম আলোয় লেখা কবিতার নামকরণ করতে গিয়ে দেখি সম্মুখে দন্ডায়মান অনুশাসনের স্পর্ধিত দৃষ্টি। যে কোনো নির্দেশবাহী উত্তপ্ত দৃষ্টির একটি শব্দও কবিতার সংবেদনশীল যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
তোমার ভাবনাকে স্যালুট।এই বিপন্নতা এই হীনযান মনন
উত্তরমুছুনকোথায় কীভাবে খুঁজবে শব্দ,যে শব্দের হৃদয় খুঁড়ে
আমাদের দিবারাত্রির কবিতা সমাদৃত হবে
অসাধারণ লিখেছেন দাদা
উত্তরমুছুনএই কবিতা আভিধানিকতার নয়, প্রচল ধারাকবিতাও নয়। মহাজাগতিক এক ভ্রমণের মতোই। দারুণ লেখা।
উত্তরমুছুন-মাসুদার রহমান
চমৎকার কবিতাটি
উত্তরমুছুন