সোহাগ ডিঙায় পলাশকুসুম
অবশেষে সাধ জাগে প্রেমের সোহাগ চায়
অভিমানে ঝরায় একাঘ্নী বাণ শব্দে শব্দে ---
কচি ঘাসে বীজধানে হাওয়ায় মিশে
যেতে চায় চন্দ্রালোক ---
আমি দেখি আর ভাবি ক্ষতচিহ্নে কোনো
অমতে দেবোনা প্রেম ,
প্রেম কি গোলাম কারো?
হাপিত্যেশ এক হাতিদাঁতে কারুকাজ দেখি
আলটপকা লিখে বানানো ছবির রূপ দিতে গেলে সেটা কবিতা হয় না জেনো!
যে রূপ তোমার ছিল সন্তাপ রাখেনি হরি
দুঃখ বেদনা বেঁধে নীরব বীণায় গাও গিরিধারী।
পলাশ ফোটাতে চাইলে আলো আগুণ ও ধুলি হবে তাই ডিঙায় বসেছ যদি পলাশ লিখো না ভুলে
পলাশের প্রেম বলেই ভেবো না ক্ষমা!
স্তাবকের হাততালি পেতে পেতে তুমি
বসন্তেই মাটি খুঁড়ে বানিয়েছ রাধা
আসল তো প্রেম তাকে আহত লজ্জায়
লাল রেশমি কাপড়ে ঢেকে রেখো
দূরে গেলে ক অক্ষরে দেখি
কুসুমবনের আমিষাশী জমি রাতজাগা
অতল জলের এক কৃষ্ণপক্ষে গোপন শিকারী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন