নিপাতনে সিদ্ধ জীবন
শীতকাল এলে সাদা গোলাপের দেশে যাব। দরজা যোগী চিরকালের। কোনো কৈফিয়ত চায় না। পরাগধানী ভরা বাসমতীর বাস। কপালে তিলক আনন্দমরণের। মহা মহাকাশের বুকে মৃত্যুর ধ্রুবতারা বেঁচে আছে এখনও। অক্ষর আর আল্পনার যেখানে দুটি পথের বিদায়মোহনা সেখানে গোলাপ শ্বেতরঙা। হয় তো একবিন্দু যৌনতা নেই। অকাজের যৌনতা নিয়ে কারো হৃদয়ব্যথা নেই। অম্লজান কারো জান নিয়ে খেলা করবে কিনা তারও ঠিক নেই।
লাভেন্দির আশেপাশে আফেন্দী
এক চামচ পাতাল কুরে তুলে এনেছি। খবরে ঢেলে সাজানোর কথা মনে থাকে না। অষ্টচাঁদে ঘূণপোকা লেগেছে। গ্ৰহণ আর লাগবে না। সমাধি যা চাইবে দেহকেও তাই বলতে হবে। মহাকাশসমাধি। উজ্বল বরফের কুঠার বরফে পথ হারিয়েছে। বরফজেলি বানায় স্বপ্ন। স্বপ্ন ধাপে ধাপে সংকল্প হল। সংকল্প পচে পচে সমাধির গুণমান বাড়িয়েছে। শব্দের মানচিত্র ভরে গেছে মাছরাঙা আর পানকৌড়ির আব্দারে। টাকাগাছ মুড়িয়ে গেলে গল্প জল দেয়। চাহিদা জোগায়। গল্প কিন্তু অফুরান।
বশীকরণের পরে
রিমোটস্পর্শে পাশার দান এগিয়ে চলেছে। এটা হবেই। ভোরের নামাবলীর ভিতর কুঁড়ি লুকিয়ে। প্রাচীন কবিরা ঘুরে ফিরে গায়ক উত্তরীয় দিয়ে ঢেকে দেন। প্রান্ত প্রান্ত জুড়ে চুল্লিলিঙ্গের চাষ। আবছা ছবিটি রঙরেখা পেয়ে তুমুল গলা তুলেছিল। তুমুল বন্ধুবাজি হল। তুমুল পোশাক পরেই ঘুমিয়ে পড়েছি। কাঁটাঝোপলাগা নক্ষত্রর দল নিজের পকেটে করে সুগন্ধি বমি নিয়ে ঘরে ফিরে গেছে। আতরদানীর মধ্যে এঁটে গেছে গোটা সংসার। শীতকালে জাহাজবাতির সন্ধানী আলোয় সমুদ্রের মরামাছ ধরা পড়ে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন